শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০৮:৩৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কুমিল্লার বরুড়াতে সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত নারী ও তার পরিবার । ১০ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর বাংলাদেশ সফরে টি২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদী দুই সন্তানের সীমা বাতিল করেছে ভিয়েতনাম: রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম বাজারে প্রচুর গরু থাকলেও দরদামে না মেলায় বিক্রি হচ্ছে কম গাজায় কমপক্ষে ১২ জন নিহত ইসরাইলি ড্রোন হামলায় গুম সংক্রান্ত প্রতিবেদন ওয়েবসাইট ও বই আকারে প্রকাশের ব্যবস্থা করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা গাইবান্ধা জেলার সাধারণ সম্পাদকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন। সহকারী, যুগ্ম, অতিরিক্ত ও জেলা জজ মর্যাদার ২৬৪ বিচারককে বদলি ঠাকুরগাঁওয়ে বোরো ধান কাটা উৎসব
জরুরী বিজ্ঞপ্তি
দৈনিক বর্তমান দেশ সংবাদ এ সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ৭৮/৪/ সি তৃতীয় তলা, কাজলা ব্রীজ-উত্তর যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। ফোন ০২-২২৩৩৪২১৪১,  মুঠোফোন :  ০১৮১৭-৫৩০৯৫২।

কেরালায় আতশবাজির মজুতে বিস্ফোরণে আহত দেড় শতাধিক

  • আপডেট এর সময় : মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১২৬ বার পঠিত হয়েছে

ভারতের সর্বদক্ষিণের রাজ্য কেরালায় আতশবাজির মজুতে বিস্ফোরণের জেরে আহত হয়েছেন ১৫০ জনেরও বেশি মানুষ। তাদের মধ্যে অন্তত ৮ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। সোমবার রাতে কেরালার কাসারাগোদ জেলার অঞ্জুতাম্বালাম ভিরেকাভু মন্দিরে এই ঘটনা ঘটেছে।কেরালার স্থানীয় উৎসব থেয়াম উদযাপন করতে মন্দিরটিতে আতশবাজি পোড়ানোর আয়োজন ছিল। মধ্যরাতে শুরু হয় আতশবাজি পর্ব। এ সময় একের পর এক আতশবাজি জ্বালানো হতে থাকে। তবে সেগুলোর মধ্যে একটি বাজি মন্দির চত্বরের কাছে রাখা স্তূপের ওপর গিয়ে পড়ে। তারপরই ঘটে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ।

প্রিয়েশ নামের এক প্রত্যক্ষদর্শী তার চাচাত-ফুফাত ভাইবোনদের সঙ্গে মন্দিরের আতশবাজি উপভোগ করতে এসেছিলেন। ভারতীয় সংবাদামধ্যম এনডিটিভিকে তিনি বলেন, “মন্দিরে প্রচুর মানুষের সমাগম হয়েছিল। মাঝরাতে আমরা সবাই যখন উৎসবে মেতে আছি, হঠাৎ একটা বিকট শব্দ শুনলাম, তারপরই মন্দিরের আতশবাজির স্তূপের কাছে বড় একটি অগ্নিকুণ্ড দেখলাম। তারপর মন্দিরের স্বেচ্ছাসেবকসহ আমরা বেশ কয়েকজন আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছি।স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, মন্দিরের যে স্থানে আতশবাজি পোড়ানো হচ্ছিল, তার বেশ কাছেই ছিল বাজির মজুত। সারারাত ধরে আতবাজি পোড়ানোর প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল। যদি বাজি পোড়ানোর স্থান থেকে মজুত স্থানটি আর একটু দূরে হতো, তাহলে এত আহতের ঘটনা ঘটত না।

স্থানীয় পঞ্চায়েতের ‍সদস্য ই শাজির এ ঘটনার জন্য মন্দির কর্তৃপক্ষের গাফিলতিকে দায়ী করে এনডিটিভিকে বলেন, “এখানে নিয়মিত আতশবাজি পোড়ানো হয় না। তাই এ ধরনের বাজির ঝুঁকি নিয়েও সাধারণ জনগণের তেমন ধারণা নেই। এখানে দোষ মূলত মন্দির কর্তৃপক্ষের। আতশবাজি পোড়ানোর জায়গা থেকে যদি মজুতের স্থান দূরে হতো— তাহলে এমন ঘটত না।

সংবাদটি আপনার সোস্যাল নেটওয়ার্কে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ