রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ০৪:২৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
গোবিন্দগঞ্জে সারা রাত অভিযান: দেশীয় অস্ত্র ও মাদক সহ শীর্ষ ৪ সন্ত্রাসী আটক। পশ্চিম যাত্রাবাড়ী পঞ্চায়েত কমিটির পূর্ণ গঠন ও দোয়া মাহফিল সুন্দরবনে বিপুল পরিমাণ মাছ ও সরঞ্জাম জব্দ করেছে বন বিভাগ। সুন্দরবনের বিপুল পরিমাণ হরিণ শিকারের ফাঁদ উদ্ধার। শুধুমাত্র ক্ষমতা পরিবর্তনের জন্য জুলাই আন্দোলন হয়নি – নাহিদ ইসলাম শাল্লায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেসে অনুষ্ঠিত। গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবস পালিত হয়েছে। সুন্দরবনে হরিণের ফাঁদসহ এক শিকারি আটক । গাইবান্ধায় ধর্ষণের ঘটনায় গণপিটুনিতে ধর্ষক নিহত ৪নং সাউথখালী ইউনিয়ন পরিষদের উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
জরুরী বিজ্ঞপ্তি
দৈনিক বর্তমান দেশ সংবাদ এ সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ৭৮/৪/ সি তৃতীয় তলা, কাজলা ব্রীজ-উত্তর যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। ফোন ০২-২২৩৩৪২১৪১,  মুঠোফোন :  ০১৮১৭-৫৩০৯৫২।

হামাস নেতা হানিয়াকে হত্যার কথা স্বীকার করল ইসরাইল

  • আপডেট এর সময় : মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১১২ বার পঠিত হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক: প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের সাবেক প্রধান ইসমাইল হানিয়াকে হত্যার কথা স্বীকার করলেন ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ।

স্থানীয় সময় সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন তিনি।

কাৎজ হুঁশিয়ারি দিয়ে আরও বলেন, ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের নেতৃত্বকেও ‘কতল’ করবে ইসরাইলি বাহিনী। আমরা হুতিদের ওপর কঠোরভাবে আঘাত হানব.. এবং তাদের নেতৃত্বকে কতল করব… যেমনটা আমরা তেহরান, গাজা ও লেবাননে হানিয়া, (ইয়াহিয়া) সিনওয়ার ও (হাসান) নাসরুল্লাহর ক্ষেত্রে করেছি, ঠিক সেটাই আমরা হোদেইদা ও সানায় করব।

কাৎজের এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে হানিয়াকে হত্যার কথা প্রথমবারের মতো স্বীকার করল ইসরাইলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। গত ৩১ জুলাই ইরানের রাজধানী তেহরানে তাকে হত্যা করা হয়। ওই হত্যাকাণ্ডের জন্য শুরু থেকেই ইসরায়েলকে দায়ী করে আসছিল ইরান ও হামাস।

হানিয়াকে হামাসের সর্বময় নেতা হিসেবে বিবেচনা করা হতো এবং তিনি গাজায় যুদ্ধবিরতি বিষয়ক আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছিলেন। তার হত্যাকাণ্ডের পর হামাস ইয়াহিয়া সিনওয়ারকে নতুন নেতা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। তিনি ইসরাইলের ভূখণ্ডে হামাসের হামলার অন্যতম রূপকার। গত অক্টোবরে ইসরাইলের সামরিক অভিযানে তিনিও নিহত হন। এরপর থেকে হামাস এখনো নতুন নেতা বেছে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় আছে।

অন্যদিকে, হাসান নাসরাল্লাহ ছিলেন লেবাননে ইরান সমর্থিত হেজবুল্লাহর নেতা। সেপ্টেম্বরে বৈরুতে ইসরাইলের সামরিক অভিযানে তিনি নিহত হন। ইসরাইলের সাথে সীমান্তে প্রতিনিয়তই লড়াই করছিল হেজবুল্লাহ।

লেবাননের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল হুথিদের নিয়ন্ত্রণে। ইসরাইল গাজায় সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে তারা লোহিত সাগরে ইসরায়েলি ও আন্তর্জাতিক জাহাজগুলোতে হামলা শুরু করেছিল। তারা গাজা যুদ্ধ শেষ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে চাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

গত শনিবার ইসরাইলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, ইয়েমেন থেকে ছোঁড়া একটি ক্ষেপণাস্ত্র তারা ভূপাতিত করতে পারেনি এবং এটি তেল আবিবের একটি পার্কে আঘাত করেছে।

সংবাদটি আপনার সোস্যাল নেটওয়ার্কে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ