শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ০৪:০১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
প্রধান উপদেষ্টা আজ কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করবেন গলায় ওড়না পেঁচিয়ে নির্বাচন অফিসের কর্মরত বিথী আক্তারের আত্মহত্যা। করোনা সংক্রমণের আশঙ্কায় ময়মনসিংহ মেডিকেলে নেয়া হয়েছে প্রস্তুতি দেশে বাড়ছে করোনার নতুন ধরনের ভাইরাসের সংক্রমণ কুষ্টিয়ায় মিলল নিহত সাবেক এমপি আনারের ল্যান্ড ক্রুজার প্রাডো ব্র্যান্ডের গাড়ি দেশের বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোয় গ্যাসের বিপুল বকেয়া বিল এবার কোরবানির চামড়া সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হয়েছে বাণিজ্য উপদেষ্টা প্রেমের বিষয়ে আর কোনো ভুল করতে নারাজ অনন্যা কোরবানির পশুর হাড় বিক্রি নিয়ে ইসলাম যা বলে নওগাঁয় ৫ থেকে ৬ কোটি টাকার চামড়া বাণিজ্যের সম্ভাবনা
জরুরী বিজ্ঞপ্তি
দৈনিক বর্তমান দেশ সংবাদ এ সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ৭৮/৪/ সি তৃতীয় তলা, কাজলা ব্রীজ-উত্তর যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। ফোন ০২-২২৩৩৪২১৪১,  মুঠোফোন :  ০১৮১৭-৫৩০৯৫২।

প্রশিক্ষণের জন্য ভারত যাচ্ছেন আরও ৫০ বিচারক

  • আপডেট এর সময় : শনিবার, ৪ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১১৩ বার পঠিত হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি: প্রশিক্ষণের জন্য ভারত যাচ্ছেন অধস্তন আদালতের ৫০ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা। ভারতের ভূপালে অবস্থিত ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমি এবং স্টেট জুডিসিয়াল একাডেমিতে প্রশিক্ষণের জন্য তাদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শের পরিপ্রেক্ষিতে এ অনুমতি দেয় আইন মন্ত্রণালয়।

প্রশিক্ষণের জন্য সহকারী জজ, সিনিয়র সহকারী জজ, যুগ্ম জেলা ও জজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ, জেলা ও দায়রা জজ এবং সমপর্যায়ের কর্মকর্তাদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এসব বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা আগামী ১০ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রশিক্ষণে অংশ নেবেন। এ বিষয়ে

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ১০ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি ভারতের ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমি ভূপাল এবং একটি স্টেট জুডিসিয়াল একাডেমিতে অনুষ্ঠিতব্য প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসের ৫০ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে অনুমতি দেওয়া হলো।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রশিক্ষণের যাবতীয় ব্যয় ভারত সরকার বহন করবে। এতে বাংলাদেশ সরকারের কোনো আর্থিক সংশ্লেষ নেই।

প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে বাংলাদেশের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ও সামর্থ্য বাড়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট এবং ভারতের ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমির মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছিল।

ওই সমঝোতা স্মারকের পর সেবছরের ২৯ জুলাই এক অনুষ্ঠানে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেছিলেন, পৃথিবীর প্রতিটি দেশে উচ্চ আদালতের বিচারকদের জন্য ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। ভারতের প্রতিটি রাজ্যে উচ্চ আদালতের বিচারকদের ট্রেনিংয়ের জন্য একটি জুডিসিয়ারি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট আছে। ভূপালে তাদের জাতীয় জুডিসিয়ারি একাডেমি রয়েছে। সেখানে আমাদের ১৫০০ থেকে ১৬০০ বিচারকের ট্রেনিংয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছি।

এরপর প্রথমবারের মতো ওই বছরের ১০ অক্টোবর থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত প্রশিক্ষণ নিতে ভারতে যান বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা। পর্যায়ক্রমে অনেক বিচারক প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।

সংবাদটি আপনার সোস্যাল নেটওয়ার্কে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ