ডেস্ক রিপোর্ট : রাজধানীর কদমতলী থানাধীন এলাকায় গত ২০/০১/২০২৫ তারিখ ভিকটিম (১৪) এর বাসায় পরিবারের লোকজন না থাকায় রাত আনুমানিক ১০.৫০ ঘটিকায় খাবার সংগ্রহের জন্য তার পার্শ্ববর্তী নানীর বাসার উদ্দেশ্যে বাহির হয়। পথিমধ্যে আসামী মো: মাসুম (২৫)’সহ অপরাপর আসামীরা ভিকটিমকে পিছন হতে মুখচেপে ধরে একটি পরিত্যক্ত টিনের ঘরে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক পালাক্রমে গণধর্ষণ করে।
উক্ত ঘটনায় ভিকটিম (১৪) ধর্ষনের বিষয়টি তার মাকে জানায়। এরপর ভিকটিম এর মা তার স্বামীর সাথে আলোচনা করতঃ ভিকটিম এর বাবা বাদী হয়ে ডিএমপি, ঢাকার কদমতলী থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করে। মামলার বিষয়টি জানতে পেরে উল্লেখিত ঘটনায় জড়িত আসামীরা আত্মগোপনে চলে যায়। পরবর্তীতে উক্ত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উল্লেখিত গণধর্ষণে জড়িত আসামীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে অধিনায়ক র্যাব-১০ বরাবর একটি অধিযাচনপত্র প্রেরণ করেন। উক্ত অধিযাচনপত্রের ভিত্তিতে র্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল উল্লেখিত আসামীদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল ২৩/০২/২০২৫ তারিখ বিকাল আনুমানিক ১৭.৫০ ঘটিকায় র্যাব-১০ এর উক্ত আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ও তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় এবং র্যাব-৮ এর সহযোগিতায় পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া থানাধীন খেপুপাড়া শিকদার রোড এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে ডিএমপি, ঢাকার কদমতলী থানার মামলা নং-৫৩,তারিখ-২৩/০১/২০২৫, ধারা- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধনী ২০২০) এর ৯(৩)/৩০ গণধর্ষণ মামলার এজাহারনামীয় পলাতক আসামী মোঃ মাসুম @ মাসুম বয়াতি (২৫), পিতা-মোঃ ফারুক বয়াতি, সাং-কলাপাড়া মাদরাসা রোড, থানা-কলাপাড়া, জেলা-পটুয়াখালী’কে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত আসামীকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
সম্পাদক : হালিমা খাতুন, নির্বাহী সম্পাদক : মুন্সি মোঃ আল ইমরান। MAA 23 Multimedia Limited এর পক্ষে প্রকাশক কর্তৃক শরীয়তপুর প্রিন্টিং প্রেস, ঢাকা থেকে মুদ্রিত।
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৭৮/৪/ সি তৃতীয় তলা, কাজলা ব্রীজ-উত্তর যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। ফোন ০২-২২৩৩৪২১৪১, মুঠোফোন : ০১৮১৭-৫৩০৯৫২, ০১৯৭৯-৭৯৯১৪৬। ইমেইল : dailybartomandeshsangbad@gmail.com
© All rights reserved © Maa 23 Multimedia Limited