মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:৫০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জননেতা নাছির উদ্দীন চৌধুরীর বিশাল জনসভা অনুষ্ঠিত বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে সিঙ্গাপুরের হাইকমিশনারের বৈঠক পাকিস্তানকে হারিয়ে সুপার ফোরের দ্বারপ্রান্তে ভারত ২০২২ সাল থেকে ইউক্রেনে বোমা হামলায় ১,২০০ জনেরও বেশি মানুষ হতাহত হয়েছে: মনিটর সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে বিভিন্ন ব্রান্ডের ২৫ লাখ টাকার মোবাইল জব্দ সমাজ ও দেশের অগ্রযাত্রায় ভূমিকা রাখতে তরুণদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ার প্রচেষ্টায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে : বিএনপি মহাসচিব নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন মানুষের জন্ম উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য তাই  দেশে এমন আর্থিক ব্যবস্থা আমাদের গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা  নেপালে আন্দোলনে অংশ গ্রহন করা ছাত্ররা ফিরে যাচ্ছে
জরুরী বিজ্ঞপ্তি
দৈনিক বর্তমান দেশ সংবাদ এ সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ৭৮/৪/ সি তৃতীয় তলা, কাজলা ব্রীজ-উত্তর যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। ফোন ০২-২২৩৩৪২১৪১,  মুঠোফোন :  ০১৮১৭-৫৩০৯৫২।

অভ্যুত্থানে হতাহতদের সন্তানদের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৫ শতাংশ কোটা

  • আপডেট এর সময় : রবিবার, ২ মার্চ, ২০২৫
  • ৬৮ বার পঠিত হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক: ২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানে হতাহতদের পরিবারের সন্তানদের জন্য সরকারি বিদ্যালয়ে ৫ শতাংশ ভর্তি কোটা নির্ধারণ করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। ২০ ফেব্রুয়ারি এ সংক্রান্ত একটি অফিস আদেশ জারি করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি), যা ২ মার্চ প্রকাশ করা হয়। দেশের সকল স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষদের এই আদেশ বাস্তবায়নের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং ২০২৪ সালের জুলাই মাসের গণ-অভ্যুত্থানে আহত বা শহীদ পরিবারের সদস্যদের জন্য ৫ শতাংশ আসন সংরক্ষিত থাকবে।

ভর্তির জন্য প্রার্থীদের অবশ্যই সংশ্লিষ্ট প্রমাণপত্র বা গেজেটের সত্যায়িত কপি আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে এবং ভর্তির সময় মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে।

কোটার আওতায় ভর্তির জন্য মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে

ইস্যুকৃত মুক্তিযোদ্ধা সনদ অথবা ২০২৪ সালের অভ্যুত্থানে শহীদদের নাম গেজেটে অন্তর্ভুক্তির যথাযথ প্রমাণপত্র যাচাই করা হবে।

যদি সংরক্ষিত আসনের জন্য নির্ধারিত কোটাভুক্ত আবেদনকারী পাওয়া না যায়, তবে মেধা তালিকা থেকে শূন্য আসনে ভর্তি করানো হবে। কোনো অবস্থাতেই আসন শূন্য রাখা যাবে না বলে অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।

এই নীতির মাধ্যমে গণ-অভ্যুত্থানে জীবন উৎসর্গকারী এবং আহতদের পরিবারের সদস্যদের শিক্ষায় বিশেষ সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং সহযোগিতার মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎকে আরও উজ্জ্বল করার লক্ষ্য নিয়েছে সরকার।

শিক্ষা বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই কোটা পদ্ধতি ঐতিহাসিক গুরুত্ব বহন করে এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অংশগ্রহণকারীদের প্রতি রাষ্ট্রের দায়বদ্ধতার বহিঃপ্রকাশ।

সংবাদটি আপনার সোস্যাল নেটওয়ার্কে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ