রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ১১:৩৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কোটালীপাড়ায় প্রায় দুই যুগ পর বিএনপির দ্বি বার্ষিকী সম্মেলন তিন মাসের জন্য সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা কোটালীপাড়ায় দীর্ঘ বছরের বন্ধ থাকা সড়কের কাজ শেষের পথে থাকায় জনগণ সন্তুষ্ট। ৮২ কেজি গাঁজা রাজধানীর ধোলাইপাড়ে র‌্যাব-১০ কর্তৃক উদ্ধার ও পিকআপসহ ০৪ জন আটক শিবগঞ্জে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাতবার্ষিকীতে দোয়া মাহফিল ও খাবার বিতরণ সুন্দরবনে ঘূর্ণিঝড় শক্তির প্রভাবে ভেসে যাচ্ছিল হরিণ শাবক শরণখোলার রিং বাধ গতকাল বৃষ্টিতে ভেঙে গেছে ক্লাইমেট স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন প্রকল্পের মূল্যায়ন সভা অনুষ্ঠিত  আসিয়ান অল-স্টারসের বিপক্ষেও জয়ের দেখা পেলো না ম্যানইউ গাজায় ইসরায়েলি হামলা: মৃত্যু ছাড়ালো ৫৪ হাজার
জরুরী বিজ্ঞপ্তি
দৈনিক বর্তমান দেশ সংবাদ এ সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ৭৮/৪/ সি তৃতীয় তলা, কাজলা ব্রীজ-উত্তর যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। ফোন ০২-২২৩৩৪২১৪১,  মুঠোফোন :  ০১৮১৭-৫৩০৯৫২।

অভ্যুত্থানে হতাহতদের সন্তানদের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৫ শতাংশ কোটা

  • আপডেট এর সময় : রবিবার, ২ মার্চ, ২০২৫
  • ৪৫ বার পঠিত হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক: ২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানে হতাহতদের পরিবারের সন্তানদের জন্য সরকারি বিদ্যালয়ে ৫ শতাংশ ভর্তি কোটা নির্ধারণ করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। ২০ ফেব্রুয়ারি এ সংক্রান্ত একটি অফিস আদেশ জারি করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি), যা ২ মার্চ প্রকাশ করা হয়। দেশের সকল স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষদের এই আদেশ বাস্তবায়নের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং ২০২৪ সালের জুলাই মাসের গণ-অভ্যুত্থানে আহত বা শহীদ পরিবারের সদস্যদের জন্য ৫ শতাংশ আসন সংরক্ষিত থাকবে।

ভর্তির জন্য প্রার্থীদের অবশ্যই সংশ্লিষ্ট প্রমাণপত্র বা গেজেটের সত্যায়িত কপি আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে এবং ভর্তির সময় মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে।

কোটার আওতায় ভর্তির জন্য মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে

ইস্যুকৃত মুক্তিযোদ্ধা সনদ অথবা ২০২৪ সালের অভ্যুত্থানে শহীদদের নাম গেজেটে অন্তর্ভুক্তির যথাযথ প্রমাণপত্র যাচাই করা হবে।

যদি সংরক্ষিত আসনের জন্য নির্ধারিত কোটাভুক্ত আবেদনকারী পাওয়া না যায়, তবে মেধা তালিকা থেকে শূন্য আসনে ভর্তি করানো হবে। কোনো অবস্থাতেই আসন শূন্য রাখা যাবে না বলে অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।

এই নীতির মাধ্যমে গণ-অভ্যুত্থানে জীবন উৎসর্গকারী এবং আহতদের পরিবারের সদস্যদের শিক্ষায় বিশেষ সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং সহযোগিতার মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎকে আরও উজ্জ্বল করার লক্ষ্য নিয়েছে সরকার।

শিক্ষা বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই কোটা পদ্ধতি ঐতিহাসিক গুরুত্ব বহন করে এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অংশগ্রহণকারীদের প্রতি রাষ্ট্রের দায়বদ্ধতার বহিঃপ্রকাশ।

সংবাদটি আপনার সোস্যাল নেটওয়ার্কে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ