রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ০৭:৫৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
শরণখোলায় নদীতে গোসল করতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু  কোটালীপাড়ায় প্রায় দুই যুগ পর বিএনপির দ্বি বার্ষিকী সম্মেলন তিন মাসের জন্য সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা কোটালীপাড়ায় দীর্ঘ বছরের বন্ধ থাকা সড়কের কাজ শেষের পথে থাকায় জনগণ সন্তুষ্ট। ৮২ কেজি গাঁজা রাজধানীর ধোলাইপাড়ে র‌্যাব-১০ কর্তৃক উদ্ধার ও পিকআপসহ ০৪ জন আটক শিবগঞ্জে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাতবার্ষিকীতে দোয়া মাহফিল ও খাবার বিতরণ সুন্দরবনে ঘূর্ণিঝড় শক্তির প্রভাবে ভেসে যাচ্ছিল হরিণ শাবক শরণখোলার রিং বাধ গতকাল বৃষ্টিতে ভেঙে গেছে ক্লাইমেট স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন প্রকল্পের মূল্যায়ন সভা অনুষ্ঠিত  আসিয়ান অল-স্টারসের বিপক্ষেও জয়ের দেখা পেলো না ম্যানইউ
জরুরী বিজ্ঞপ্তি
দৈনিক বর্তমান দেশ সংবাদ এ সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ৭৮/৪/ সি তৃতীয় তলা, কাজলা ব্রীজ-উত্তর যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। ফোন ০২-২২৩৩৪২১৪১,  মুঠোফোন :  ০১৮১৭-৫৩০৯৫২।

শরণখোলায় আগুনে পুড়ে পাশাপাশি থাকা দুই পরিবারের দুই ঘরের সবকিছু পুড়ে ছাই

  • আপডেট এর সময় : মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫
  • ৩৮ বার পঠিত হয়েছে

মোঃ কামরুল ইসলাম টিটু
স্টাফ রিপোর্টার
শরণখোলা উপজেলায় আগুনে পুড়ে পাশাপাশি থাকা সনাতন ধর্মের দুই পরিবারের দুই ঘরের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়েছে। শরণখোলা উপজেলার ১ নং ধানসাগর ইউনিয়নের ৫ নং আমড়াগাছিয়া ওয়ার্ডের বাসিন্দা নিরঞ্জন কুমার হাওলাদার ও সুরজিৎ হাওলাদারের ঘরে খুব ভোরে আনুমানিক ৫.২০ মিনিটের সময় আগুন লাগে। নিরঞ্জন কুমার হাওলাদার জানান খুব ভোরে ঘুমের মধ্যে দেখি ভয়ংকর রকমের আগুনের অগ্নি শিখা। কি করব বুঝতে না বুঝতেই আমার স্ত্রী কাকুতি রানী আমার ছেলে তাপস কুমার হালদার ও আমার ছেলে বউকে নিয়ে প্রান বাচাতে বাহিরে লাফ দিয়ে পড়ি। নিরঞ্জন কুমার হাওলাদার আরো বলেন তার ঘরে থাকা নগদ ২৮০০০০ টাকা ৩.৫ ভরি স্বর্ণের গহনা ও ঘরে থাকা সব মালামাল সহ সর্বমোট ৮ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। নিরঞ্জন কুমার হাওলাদারের একমাত্র ছেলে তাপস কুমার হাওলাদার ঘরে থাকা নগদ ২৮০০০০ টাকা উদ্ধার করতে গেলে তার শরীরের অনেকখানি অংশ পুড়ে যায়। নিরঞ্জন কুমার হাওলাদারের পাশের ঘর সুরজিৎ হাওলাদারের ঘর সহ ঘরে থাকা সব মালামাল পুড়ে ছাই হয়েছে। সুরজিৎ হাওলাদার একাই ঘরে ছিলেন। সুরজিৎ হাওলাদার বলেন খুব ভোরে ধাউ ধাউ করে আগুন জ্বলতে দেখেন। আমি প্রাণ বাঁচাতে ঘর থেকে বাহিরে লাফিয়ে পড়ি। আমার ঘরে আমি ছাড়া কেউ ছিলনা। সুরজিৎ হাওলাদারের কি পরিমান ক্ষতি হয়েছে তিনি বলতে পারেননি। আগুন লাগার খবর শরণখোলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সে জানানো হলে ফায়ার ফাইটাররা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু তার মধ্যে তাদের বসবাসের ঘরসহ সব মালামাল পুড়ে ছাই। শরণখোলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের টিম লিডার এ.কে. এম মেশফাকুল আলমের কাছে আগুন লাগার সূত্রপাত সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগতে পারে।

সংবাদটি আপনার সোস্যাল নেটওয়ার্কে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ