দু’দিন আগেই জানা গিয়েছিলো, রিক্রিয়েশনাল ড্রাগ সেবন করেছিলেন কাগিসো রাবাদা। যেটা মাদকের পর্যায়ে পড়ে। যে কারণে তাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো। যদিও তার নিষেধাজ্ঞার খবর প্রথমে জানা যায়নি। শুধু, ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে হঠাৎ করে গুরাট টাইটান্স ছেড়ে দেশে ফিরে গিয়েছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার এই পেসার। দু’দিন আগেই রাবাদা নিজে, নিষেধাজ্ঞা পাওয়ার তথ্য জানান সবাইকে। জানুয়ারিতে এসএ২০ টুর্নামেন্ট চলাকালীন রিক্রিয়েশনাল ড্রাগ গ্রহণ করেছিলেন তিনি। ওই সময় টেস্ট করার পর পজিটিভ প্রমাণ হন। এপ্রিলে টেস্টের রিপোর্ট প্রকাশ হওয়ার পর এক মাসের নিষেধাজ্ঞা পান রাবাদা। অবশেষে সেই একমাসের নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ শেষ হলো। এখন তিনি মুক্ত। খেলতে পারবেন আইপিএলেও। সাউথ আফ্রিকা ইনস্টিটিউট ফর ড্রাগ-ফ্রি স্পোর্ট (এসএআইডিএস) নিশ্চিত করেছে, রাবাদা এসএ২০ তে গত ২১ জানুয়ারি এমআই কেপটাউন এবং ডারবান সুপার জায়ান্টসের ম্যাচের সময় টেস্টে পজিটিভ প্রমাণিত হন। পজিটিভ রেজাল্ট রাবাদার কাছে পৌঁছানো হয় ১ এপ্রিল এবং সঙ্গে একমাসের নিষেধাজ্ঞাও।’ এসএআইডিএস-এর এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘রাবাদা নিষিদ্ধ ড্রাগ নেয়ার টেস্টে পজিটিভ প্রমাণিত হন এবং দ্রুত তাকে এ বিষয়ে জানানো হয়। একই সঙ্গে ডোপিংয়ের অপরাধ ও এর শাস্তি সম্পর্কেও জানিয়ে দেয়া হয়। প্রাথমিক নিষেধাজ্ঞা সঙ্গে সঙ্গে তার ব্যাপারে কার্যকর করা হয় এবং ভারত থেকে তিনি এ কারণে দেশে ফিরে আসেন।’ তবে এসএআইডিএস জানায়নি মূলত রাবাদা কী ধরনের ড্রাগ নিয়েছিলেন। তবে তাকে যে শাস্তি দেয়া হয়েছে, তা ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সির (ওয়াডা) গাইডলাইন মেনেই দেয়া হয়েছে। গত বছর ঠিক একই ধরনের শাস্তি পেয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডের ডগ ব্রেসওয়েলও।
সম্পাদক : হালিমা খাতুন, নির্বাহী সম্পাদক : মুন্সি মোঃ আল ইমরান। MAA 23 Multimedia Limited এর পক্ষে প্রকাশক কর্তৃক শরীয়তপুর প্রিন্টিং প্রেস, ঢাকা থেকে মুদ্রিত।
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৭৮/৪/ সি তৃতীয় তলা, কাজলা ব্রীজ-উত্তর যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। ফোন ০২-২২৩৩৪২১৪১, মুঠোফোন : ০১৮১৭-৫৩০৯৫২, ০১৯৭৯-৭৯৯১৪৬। ইমেইল : dailybartomandeshsangbad@gmail.com
© All rights reserved © Maa 23 Multimedia Limited