নিজস্ব প্রতিবেদক :
রাজধানীর অভিজাত এলাকায় খিলগাঁও অবস্থানরত জিম স্ট্রং ফিটনেস সেন্টার বাড়ি নং :৫৭৪/c ব্লক। খিলগাঁও এ জিমের স্বত্বাধিকার মিসেস ফাতেমা বেগম বয়স (৫০) এবং মেয়ে ডাক্তার শামীমা সুমা বয়স (২৮)। একই সূত্রে জানা যায়, মিসেস ফাতেমা আক্তার আজ থেকে প্রায় পাঁচ বছর আগে ঢাকাস্থ্য একটি জিম ই এল বি নামে পরিচিত জিমে চাকরি রত ছিলেন। সেইখানে চাকরিগত অবস্থায় তিনি এই প্রতিষ্ঠানে ৩-৪জন থেকে টাকার ঋণ করে খিলগাঁও ৫৭৪নং হোল্ডিং এর তৃতীয় তলায় ফ্লাটি ভাড়া নেন জনাব মাসুদুর রহমান সাহেবের কাছ থেকে। ভাড়া নেওয়ার কিছুদিন পর থেকে জিমটি চালু করেন। পরক্ষণে, আস্তে আস্তে জিমের বিভিন্ন সদস্য এর কাছ থেকে জিমের পার্টনারশিপে কথা বলে নগদ অর্থ গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে, তিনি এভাবে কিছু মানুষের কাছ থেকে প্রতারণা করে হয়ে যান বনশ্রী নামক জায়গায় আরেকটি জিমের মালিক। বাড়ি নং :১৬ রোড নং :চার ব্লগ এইচ দক্ষিণ বনশ্রী। এভাবেই চার থেকে পাঁচ বছর ধরে চলছে মা ও মেয়ের প্রতারণা। এক পর্যায়ে এই জিমের ট্রেইনার মিসেস তাসনিয়া পুতুল ও তার বান্ধবী মিসেস মনীষার সাথে হয় ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বের অর্থনৈতিক একটি লেনদেন। মিসেস ফাতেমা বেগম তার মেয়ে ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডাক্তার শামীমা সুমা সাথে দীর্ঘ দুই বছর ব্যবসায়িক অংশীদারিত্ব থাকা মিসেস মনীষা ও মিসেস তাসনিয়া পুতুল বিষয়টি ক্লান্ত হয়ে গেলে মিসেস ফাতেমা ও তার মেয়ে ডাক্তার শামীমা সুমা সাথে কথা বললে তারা মা ও মেয়ে মিসেস মনিষার টাকা ফেরত দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। ওই অবস্থায় অনেকগুলো তারিখ দেন কিন্তু টাকা পরিশোধ করেন না অবশেষে গত ০১/০৪/২০২৫ তারিখে সম্পূর্ণ টাকা পরিশোধ করার প্রতিশ্রুতি দেন। অতঃপর, ওই তারিখে টাকা পরিশোধ করেননি। নিয়েছেন আবার নতুন করে সময় টাকা দেওয়ার পরবর্তী তারিখ ছিল২০/০৪/২০২৫ ইং। এই তারিখে মিসেস মনীষা ও তার মা টাকা আনতে গেলে বিভিন্ন অকথ্য ভাষায় গালাগাল করেন। জিম চলাকালীন আগে থেকে উপস্থিত ছিলেন মিসেস ফাতেমা কথিত ডাক্তার শামীমা সুমা আর শেখ রোমান, ছোট বোন আয়েশা আক্তার হ্যাপি, মেজ বোনের ভগ্নিপতি মোস্তাফিজুর রহমান সবুজ, তার দুই ভাই রাকিব ও সাকিব। একটি মহিলা জিম চলন্ত অবস্থায় চার থেকে পাঁচ জন পুরুষ ভিতরে কি করে? এ প্রশ্নটি মিসেস মনীষা করলে, একপর্যায়ে সুমা তার গায়ে হাত তুলেন। পরক্ষণে, মিসেস ফাতেমা বাড়িওয়ালাকে মুঠোফোনে তার ফ্লোরে আসতে বলেন। এই অবস্থায় মিসেস মনীষা ও তার বান্ধবী মিসেস তাসনিয়া পুতুল ও তার স্বামী তুহিন কে আসতে বলেন। এক পর্যায়ে, তুহিন দুইজন বন্ধুকে নিয়ে আসে এবং এই সুবাদেই দুই পক্ষের মধ্যখানে কিছু বাদ বিতর্ক সৃষ্টি হয়। ফ্লাটের মালিক মাসুদুর রহমান মাসুদ সাহেব ঘটনাস্থলে পৌঁছালে এক পর্যায় মিসেস ফাতেমা বেগম ও তার মেয়ে ডাক্তার শামীমা সুমা ও ছোট মেয়ে আয়েশা আক্তার হ্যাপি ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন। ঘটনাটি শান্ত হলেই মিসেস ফাতেমা বাড়িওয়ালা মাসুদুর রহমান মাসুদকে জানান, তিনি যেন এই টাকাটার জন্য আরো কিছুদিন সময় বাড়িয়ে নিয়ে দেন এবং তার জামিনদার হতে বলেন। এক পর্যায়ে, ফ্ল্যাটের মালিক মাসুদুর রহমান মাসুদ অসম্মতি জানালে তিনি তার উপরে আরো বেশি ক্ষিপ্ত হয়ে যান। তখন মাসুদ সাহেব তাকে জানান আপনার কাছে পূর্বে আমি পাঁচ মাসের ভাড়া পাবো এখন পর্যন্ত আপনি আমার ভাড়া পরিশোধ করছেন না এবং প্রতিনিয়ত মানুষজন আপনার কাছে পাবে তাই চিল্লাচিল্লি করছে। তাহলে নতুন করে কিভাবে জামিনদার হব।এ অবস্থায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পাওনা টাকার নতুন করে আরেকটি ৩০০ টাকার স্ট্যাম্পে থানার পার্শ্ববর্তী গাজী টেলিকম থেকে স্ট্যাম্পে লিখিত করা হয়। যে স্ট্যাম্পে উল্লেখিত থাকে :২৮/০৪/২০২৫তারিখে সম্পূর্ণ টাকা পরিশোধ করার কথা উল্লেখ করেন। স্ট্যাম্প লিখার সময় উপস্থিত থাকেন তার দুই ছেলে রাকিব ও সাকিব এবং ডাক্তার শামীমা সুমার শেখ রোমান, মিসেস তাসনিয়া পুতুলের স্বামী (তুহিন)। ডাক্তারের শামিমার শেখ রোমান ও তার ভগ্নিপতি মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান সবুজ স্বাক্ষরের সময় ছিলেন স্বাক্ষর করেন। কিন্তু তারা কি কখনো ভালো হবে না আবারো কাজে লাগলেন মিসেস ফাতেমা বেগম ও মেয়ে কথিত ডাক্তার শামীমা সুমা সেই প্রতারণা অভিনব কৌশল পাশে ছিলেন ইন্দন দাতা সুমা শেখ রোমান। পরবর্তীতে, প্রতারক ফাতেমা ও তার মেয়ে ডাক্তার শামীমা সুমা জাল বিছালেন নতুন করে প্রতারণায় পাঁচজন আসামিকে এবং চাঁদাবাজি মামলা উল্লেখ করেন ছয় লক্ষ টাকা জিম থেকে সুমা গলার চেইন নিয়ে যান। তার প্রশ্ন একটাই যদি লকারে ছয় লক্ষ টাকা থাকে তাহলে মিসেস মনীষা টাকাটা কেন দিল না আর কেনই বা তার হুমকি কার্যকলাপ চালাচ্ছেন। খিলগাঁও থানায় মিসেস ফাতেমা ও তার মেয়ে পাঁচজনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা ডায়ার করিলে সকলে কোর্টকে সম্মান জানিয়ে হাজিরা দিতে গেলে কোটের ম্যাজিস্ট্রেট বিষয়টি জালিয়াতি ফ্রড গন্য করিয়া আর আসামি উপর আনিত অভিযোগ কে মিথ্যা ও বানোয়াট বলিয়া গণ্য হয় বলে। আসামি পাঁচজনকে যাবিন মনজুর করেন । পরক্ষণে, তারা একজন সাংবাদিকের সাথে বিষয়টি শেয়ার করলে তারাএকটি মা ও মেয়ে মিলে ডেসটিনির পত্রিকায় মিথ্যা বানোয়াট একটি প্রতিবেদন করে যাতে সম্পূর্ণরূপে তাদেরকে হয়রানি করার জন্য এই ধরনের প্রতিবেদন করেছে এবং ফেসবুকে জায়গায় বিভিন্ন পোস্ট দিয়ে তাদের মান সম্মান ক্ষুন্ন করার জন্য এই প্রতারক চক্র তাদের টাকা ফেরত না দেওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের পাঁয়তারা,বিভিন্ন ধরনের লোকজনের মাধ্যমে একের পর এক হুমকি মূলক কথাবার্তা বলে যাচ্ছেন তাই এই মিথ্যা অপবাদ গুলোকে সংশ্লিষ্ট কৃতপক্ষের কাছে সাহায্য আবেদন করেছেন। ভুক্তভোগীরা যেন অচিরেই আইনের আওতায় আনা হয়। এই ধরনের প্রতারক চক্রদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি কাম্য করছে দেশের জনগন।
সম্পাদক : হালিমা খাতুন, নির্বাহী সম্পাদক : মুন্সি মোঃ আল ইমরান। MAA 23 Multimedia Limited এর পক্ষে প্রকাশক কর্তৃক শরীয়তপুর প্রিন্টিং প্রেস, ঢাকা থেকে মুদ্রিত।
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৭৮/৪/ সি তৃতীয় তলা, কাজলা ব্রীজ-উত্তর যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। ফোন ০২-২২৩৩৪২১৪১, মুঠোফোন : ০১৮১৭-৫৩০৯৫২, ০১৯৭৯-৭৯৯১৪৬। ইমেইল : dailybartomandeshsangbad@gmail.com
© All rights reserved © Maa 23 Multimedia Limited