কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে আঞ্চলিক ৪ কিলোমিটার রাস্তার টেন্ডারের মূল্যায়ন অবস্থায় আছে বলে খবর পাওয়া গেছে। প্রশাসনের নেই কোনো উদ্যোগ বলে এলাকায় অভিযোগ উঠেছে। প্রত্যক্ষ দর্শীদের অভিযোগ, কুলিয়াচরের চৌমহুরি থেকে পীরপুর পর্যন্ত ৪ কিলোমিটার ২০০মিটার রাস্তার মধ্যে শত শত গর্তের কারণে প্রতিনিয়ত জনগন সিএনজি ও অটো বাইক দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে প্রানহানি মতো ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। এ রাস্তা দিয়ে যদি ও মালবাহী ট্রাক চলার কোনো বিধান নেই তথাপি রাস্তা দিয়ে ট্রাক চলাচল করে আসছে প্রতিনিয়ত। এসব ট্রাক গুলো সরকারি কোনো বিধান মানছে না বলে এলাকায় অভিযোগ রয়েছে। এ দিকে বাজিতপুর উপজেলার ভাগলপুর বাস ষ্ট্র্যান্ড পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার রাস্তার অবস্থা নাজুক হয়ে পড়ে রয়েছে প্রায় ১ বছর ধরে। যদিও এ রাস্তাটি গত আড়াই বছর আগে এলজি আরডির মাধ্যমে কোটি টাকা ব্যয়ে রাস্তাটি নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু রাস্তার নির্মাণ করার ৬ মাস পরে রাস্তার বিভিন্ন অংশ ফেটে যায়। কিন্তু বর্তমান প্রশাসনের উদাসীনতার কারনে রাস্তাটি আরো নষ্ট হচ্ছে বলে এলাকায় অভিযোগ রয়েছে। এর কারন এ রাস্তা দিয়ে প্রতিনিয়ত ভারী যানবাহন চলার কারণে রাস্তা আরো নষ্ট হচ্ছে। অন্য দিকে ভাগলপুর রেল ষ্টেশনের পশ্চিম ভাগের ৫০০ মিটার কাচা রাস্তা দিয়ে প্রতি দিন লোকজন চলাচল করতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এর মধ্যে একটি কালবার্ড ও দরকার বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা গণমাধ্যম কর্মীদের জানিয়েছেন। কুলিয়ারচর উপজেলা প্রকৈৗশলী এস আর এম জি কিবরিয়া আজ মঙ্গলবার এ প্রতিবেদককে বলেন, কুলিয়ারটর সরারচর রাস্তার কুলিয়ারচর অংশে প্রয়োজন অনুযায়ী প্রাক্কলিত মেরামতের নিমিত্তে আহবান করা টেন্ডার মূল্যায়ন অবস্থায় আছে, অতি দ্রুত মেরামত করা হবে বলে উল্লেখ করেন।