বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫, ০২:৫০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
প্রধান উপদেষ্টা আজ কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করবেন গলায় ওড়না পেঁচিয়ে নির্বাচন অফিসের কর্মরত বিথী আক্তারের আত্মহত্যা। করোনা সংক্রমণের আশঙ্কায় ময়মনসিংহ মেডিকেলে নেয়া হয়েছে প্রস্তুতি দেশে বাড়ছে করোনার নতুন ধরনের ভাইরাসের সংক্রমণ কুষ্টিয়ায় মিলল নিহত সাবেক এমপি আনারের ল্যান্ড ক্রুজার প্রাডো ব্র্যান্ডের গাড়ি দেশের বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোয় গ্যাসের বিপুল বকেয়া বিল এবার কোরবানির চামড়া সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হয়েছে বাণিজ্য উপদেষ্টা প্রেমের বিষয়ে আর কোনো ভুল করতে নারাজ অনন্যা কোরবানির পশুর হাড় বিক্রি নিয়ে ইসলাম যা বলে নওগাঁয় ৫ থেকে ৬ কোটি টাকার চামড়া বাণিজ্যের সম্ভাবনা
জরুরী বিজ্ঞপ্তি
দৈনিক বর্তমান দেশ সংবাদ এ সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ৭৮/৪/ সি তৃতীয় তলা, কাজলা ব্রীজ-উত্তর যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। ফোন ০২-২২৩৩৪২১৪১,  মুঠোফোন :  ০১৮১৭-৫৩০৯৫২।

ধোনী, আমলা ও স্মিথের সাথে আইসিসির হল অব ফেমে সানা মির

  • আপডেট এর সময় : মঙ্গলবার, ১০ জুন, ২০২৫
  • ৫ বার পঠিত হয়েছে

ভারতের মাহেন্দ্র সিং ধোনী, দক্ষিণ আফ্রিকার হাশিম আমলা ও গ্র্যায়েম স্মিথসহ আরো সাত ক্রিকেটার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের হল অব ফেমে জায়গা করে নিয়েছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন পাকিস্তান নারী দলের অধিনায়ক সানা মির।

এই তালিকায় আরো রয়েছেন অস্ট্রেলিয়ান ম্যাথু হেইডেন, নিউজিল্যান্ডের ড্যানিয়েল ভেট্টরি ও ইংল্যান্ডের সারা টেইলর। নারী ক্রিকেটে অবদানের জন্য সানা মির ও সারা টেইলরকে স্বীকৃতি দিয়েছে আইসিসি।

পাকিস্তানের প্রথম নারী ক্রিকেটার হিসেবে আইসিসি হল অব ফেমে জায়গা করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন সানা মির। ২০০৫ সালে অভিষেকের পর পাকিস্তানের হয়ে ১২০টি ওয়ানডে এবং ১০৬টি টি২০ খেলেছেন। এর মধ্যে ৭২টি ওয়ানডে এবং ৬৫টি টি২০ ম্যাচে অধিনায়কত্ব করেছেন।

২০১০ ও ২০১৪ সালে এশিয়ান গেমসে পাকিস্তানের স্বর্ণপদক জয়ে অধিনায়ক ছিলেন সানা মির। নিয়েছেন ১৫১ উইকেট। ২০১৮ সালে ওয়ানডে বোলারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থানেও ছিলেন সানা মীর।

ভারতের সাবেক অধিনায়ক ধোনি ২০০৭ সালে প্রথম টি২০ বিশ্বকাপজয়ী দলের অধিনায়ক। ২০১১ সালে ওয়ানডে বিশ্বকাপ উপহার দেন ভারতকে। দুই বছর পর ২০১৩ সালে তার নেতৃত্বে ভারত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয় করে। তিনি একমাত্র অধিনায়ক যার অধীনে ভারত আইসিসির তিনটি সাদা বলের ট্রফিই জিতেছে। তার অধীনে ভারত টেস্ট র‌্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষেও উঠেছিল।

প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটার হিসেবে আমলা টেস্টে ত্রিপল সেঞ্চুরি করেছিলেন। ২০১২ সালে ওভালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিনি ৩১১ রান সংগ্রহ করেছিলেন।

সব ফরম্যাট মিলিয়ে তিনি ৫৫টির বেশি আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরি করেছেন। গ্রায়েম স্মিথ ১০৯টি টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার নেতৃত্ব দেন, যার মধ্যে ৫৩টি জয় পেয়েছেন। একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে ১০০টিরও বেশি টেস্টে অধিনায়কত্ব করেছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ১৫০টি ওয়ানডেতেও অধিনায়ক ছিলেন গ্রায়েম স্মিথ, যা তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

সারাহ টেইলর ছিলেন ইংল্যান্ড নারী দলের ২০০৯ সালের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের অন্যতম কান্ডারি। তিনি ২০১৭ সালে ঘরের মাঠে ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে বিশ্বকাপ ফাইনালে ৪৫ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেন। অসাধারণ উইকেটকিপিংয়ের জন্য খ্যাত টেইলর সব ফরম্যাটে মিলিয়ে ২৩২টি ডিসমিসাল করেছেন।

সংবাদটি আপনার সোস্যাল নেটওয়ার্কে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ