নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
নৌকা ও টেম্পু মাঝি হয়ে কয়েক বছরে শত কোটি টাকার মালিক সে যেন আলাউদ্দিনের চেরাগ এ এক অজানা গল্প শুনলে মনে হয় রূপকথা । মাদারীপুর জেলার শিবচর থানাধীন চান্দেরচর বাজার ডিগ্রীচর গ্রামে গাঙ্গুলি সরদারের ছেলে সোহেল রানা ও তার বাপ ছিলেন নৌকার মাঝি। বাপ বেটা মিলে লোকজন পার করতেন পানি শুকিয়ে গেলে সংসার চালাতে হিমশিম খেতো।রান্নাঘরের চুলা আর জ্বলতো না। মাঠে ঘাটে ছিল না চাষের জমি অনেক কষ্টে দিন কাটাতো। তারপর চান্দের চর বাজার টেম্পুর ড্রাইভারি করে দিন চলত। এভাবেই কেটে যায় বহুদিন এরপর ঢাকা এসে বাইতুল মোকাররম এর সামনে গেনিস হোটেলের চাকরি নেন। যার নাম পরিবর্তন হয়ে এখন মেঘনা হোটেল এই হোটেলে চাকরি করে পাঁচ হাজার টাকার মাসে উপার্জন করতেন। তাও এক সময় হোটেলের মালিক বেতন দেয় না চাকরি ছেড়ে দেন। তারপর শুরু হলো তার জীবনের আর একটা ধাপ। তার কাছেরএক বন্ধু জুয়া ও ক্যাসিনো কারবারি তার মাধ্যমে শুরু হল জীবনের লটারি তার বন্ধু বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের নিয়ে আসতো। আর সে ক্যাসিনো ও জুয়ার মাধ্যমে তাদের নিঃস্ব করে দিত। জুয়ার নেশায় এই ব্যবসায়িকরা ফ্যামিলি সহ ধ্বংস হয়ে যেত । এর মধ্যে দুই একজন মারা গেছে সর্বোচ্চ হারিয়ে মানুষকে নিঃস্ব করে দিতেন সোহেল রানা। জুয়া ও ক্যাসিনো বিভিন্ন হোটেলে পূবালী হোটেল ইশাখা হোটেল সোনারগাঁ ও সাবেক শেরাটন বিভিন্ন সময় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে। বিভিন্ন হোটেলে লোকজন নিয়ে বসে জুয়া ও ক্যাসিনো সম্রাট সোহেল রানা সব টাকা হাতিয়ে নেন। এভাবেই মানুষদের ধোঁকা দিয়ে শত কোটি টাকার মালিক। আবার অনেক পরিবারও আইনের সহায়তা চেয়ে বিচারের দাবি করছেন ।
সম্পাদক : হালিমা খাতুন, নির্বাহী সম্পাদক : মুন্সি মোঃ আল ইমরান। MAA 23 Multimedia Limited এর পক্ষে প্রকাশক কর্তৃক শরীয়তপুর প্রিন্টিং প্রেস, ঢাকা থেকে মুদ্রিত।
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৭৮/৪/ সি তৃতীয় তলা, কাজলা ব্রীজ-উত্তর যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। ফোন ০২-২২৩৩৪২১৪১, মুঠোফোন : ০১৮১৭-৫৩০৯৫২, ০১৯৭৯-৭৯৯১৪৬। ইমেইল : dailybartomandeshsangbad@gmail.com
© All rights reserved © Maa 23 Multimedia Limited