বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫, ০৯:২৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
শাল্লায় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান হুমকি দিলেন গৌতম গম্ভীর ইংল্যান্ডের মাঠকর্মীদের পদ্মা নদী গর্ভে বিলীন হলো ৭০টি বাড়ি, ঝুঁকির মুখে শতাধিক বাড়ি সার্চ ইঞ্জিনকে আরও স্মার্ট করতে নতুন ফিচার আনলো গুগল ওয়ারড্রব ম্যালফাংশনের শিকার হলেন জেনিফার লোপেজ ডাকসু, রাকসু ও জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণায় প্রশাসনকে শিবিরের ধন্যবাদ ফিলিস্তিনি জনগণকে গণহত্যা থেকে রক্ষা করতে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার আহ্বান শাল্লায় এক যুবকের আত্নহত্যা কুড়িগ্রামে শেষ হলো পাঁচদিনব্যাপী ‘পদ্মপুরাণ-ভাসান গান উৎসব’ গুগলের কঠোর পদক্ষেপে বন্ধ হলো ১১ হাজার ইউটিউব চ্যানেল!
জরুরী বিজ্ঞপ্তি
দৈনিক বর্তমান দেশ সংবাদ এ সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ৭৮/৪/ সি তৃতীয় তলা, কাজলা ব্রীজ-উত্তর যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। ফোন ০২-২২৩৩৪২১৪১,  মুঠোফোন :  ০১৮১৭-৫৩০৯৫২।

মিরপুরে গার্মেন্টস শ্রমিকদের বিক্ষোভ, পুলিশের গাড়িতে আগুন

  • আপডেট এর সময় : বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১৩২ বার পঠিত হয়েছে

রাজধানীর মিরপুর-১৪ নম্বরের কচুক্ষেত এলাকায় বিভিন্ন দাবিতে একটি গার্মেন্টসের শ্রমিকরা সড়কে নামেন। এ সময় শ্রমিকদের আন্দোলন থেকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপর ইট-পাটেল নিক্ষেপ করা হয়। এক পর্যায়ে শ্রমিকরা রাস্তায় এবং সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেন।বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সকাল দশটার দিকে এসব ঘটনা ঘটে। শ্রমিকদের আন্দোলনে কচুক্ষেত এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এতে ওই এলাকায় যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, গার্মেন্টসের শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবিতে মিরপুর-১৪ নম্বরের কচুক্ষেত সড়কে বিক্ষোভ করেন। এ সময় তারা সড়ক অবরোধের চেষ্টা করেন। পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাদের শান্ত করতে এলে প্রথমে তারা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে ইট পাটকেল ছুড়তে থাকেন। আত্মরক্ষায় পুলিশ লাঠিচার্জ করে। একপর্যায়ে সেনাবাহিনীর গাড়ি ও পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেন শ্রমিকরা। বর্তমানে ওই এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে ভাষানটেক থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহ মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সকাল থেকেই রাস্তায় ছিলাম। গার্মেন্টস শ্রমিকরা হঠাৎ করে তাদের আন্দোলন থেকে পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে লক্ষ্য করে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। এক পর্যায়ে তারা সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এখন পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে।

এদিকে, সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে দেওয়া আগুন নিয়ন্ত্রণ নিভিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। এ বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে ডিউটি অফিসার লিমা খানম বলেন, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর গাড়িতে কচুক্ষেতে আগুন লাগার খবর পাই আমরা। পরে ঘটনাস্থলে আমাদের দুটি ইউনিট দিয়ে গাড়ি দুটির আগুন নেভায়।

সংবাদটি আপনার সোস্যাল নেটওয়ার্কে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ