শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ১১:৫৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কুমিল্লার বরুড়াতে সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত নারী ও তার পরিবার । ১০ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর বাংলাদেশ সফরে টি২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদী দুই সন্তানের সীমা বাতিল করেছে ভিয়েতনাম: রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম বাজারে প্রচুর গরু থাকলেও দরদামে না মেলায় বিক্রি হচ্ছে কম গাজায় কমপক্ষে ১২ জন নিহত ইসরাইলি ড্রোন হামলায় গুম সংক্রান্ত প্রতিবেদন ওয়েবসাইট ও বই আকারে প্রকাশের ব্যবস্থা করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা গাইবান্ধা জেলার সাধারণ সম্পাদকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন। সহকারী, যুগ্ম, অতিরিক্ত ও জেলা জজ মর্যাদার ২৬৪ বিচারককে বদলি ঠাকুরগাঁওয়ে বোরো ধান কাটা উৎসব
জরুরী বিজ্ঞপ্তি
দৈনিক বর্তমান দেশ সংবাদ এ সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ৭৮/৪/ সি তৃতীয় তলা, কাজলা ব্রীজ-উত্তর যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। ফোন ০২-২২৩৩৪২১৪১,  মুঠোফোন :  ০১৮১৭-৫৩০৯৫২।

এবার টিউলিপের বোনের ফ্ল্যাটের সন্ধান, দিয়েছিলেন বাংলাদেশি আইনজীবী

  • আপডেট এর সময় : রবিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১১১ বার পঠিত হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার মেয়ে ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিককে ঘিরে বিতর্ক অনেক দিনের। এবার ব্রিটিশ মিডিয়ার অনুসন্ধানে উঠে এসেছে আওয়ামী লীগঘনিষ্ঠদের মাধ্যমে লন্ডনের বিলাসবহুল এলাকায় টিউলিপ ও তার পরিবারের ফ্ল্যাটপ্রাপ্তির খবর।

 

ব্রিটিশ গণমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস প্রকাশ করেছে, লন্ডনের কিংসক্রস এলাকায় টিউলিপ সিদ্দিককে একটি ব্যয়বহুল ফ্ল্যাট উপহার দিয়েছেন আওয়ামী লীগের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী আবদুল মোতালিফ। ব্রিটেনের ভূমি নিবন্ধন সংক্রান্ত নথি থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

 

ভিন্ন এক প্রতিবেদনে আরেক গণমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, টিউলিপের ছোট বোন আজমিনা সিদ্দিক রূপন্তিকে উত্তর লন্ডনের হ্যাম্পস্টেডের ফিঞ্চলে রোডে একটি ফ্ল্যাট উপহার দিয়েছিলেন বাংলাদেশি আইনজীবী মঈন গনি। তিনি শেখ হাসিনা সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।

২০০৯ সালে মঈন গনি ফ্ল্যাটটি আজমিনার নামে হস্তান্তর করেন। ভূমি রেজিস্ট্রি নথিতে কোনো আর্থিক লেনদেনের উল্লেখ নেই। তবে জানা যায়, আজমিনা যখন ১৮ বছর বয়সী এবং অক্সফোর্ডে পড়াশোনা শুরু করছিলেন, তখন তিনি ফ্ল্যাটটি উপহার পান।

ফ্ল্যাটটি প্রথমে আজমিনার নামে থাকলেও, একসময় সেখানে টিউলিপ সিদ্দিক বসবাস শুরু করেন। তবে তিনি ঠিক কখন সেখানে উঠেছিলেন তা স্পষ্ট নয়। ২০১২ সালের ডিসেম্বরের পর, তিনি ওয়ার্কিং মেনস কলেজের পরিচালক হিসেবে নিযুক্ত হলে, কোম্পানি হাউসের নথিতে তার ঠিকানা হিসেবে এই ফ্ল্যাটটি তালিকাভুক্ত হয়।

২০১৪ সালের জানুয়ারিতে তিনি ক্যামডেন আর্টস সেন্টারের দাতব্য প্রতিষ্ঠানের জন্য এবং মার্চ ২০১৪-তে হ্যাম্পস্টেড ওয়েলস অ্যান্ড ক্যাম্পডেন ট্রাস্ট নামক অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের ট্রাস্টি হিসেবে একই ঠিকানা ব্যবহার করেন।

টিউলিপের স্বামী ক্রিশ্চিয়ান পার্সিও ২০১৬ সালের শেষের দিকে ফ্ল্যাটটির ঠিকানা ব্যবহার করেন। তখন টিউলিপ হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড কিলবার্নের লেবার এমপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।

২০২১ সালে আজমিনা ফ্ল্যাটটি ৬ লাখ ৫০ হাজার পাউন্ডে বিক্রি করেন।

এই বিষয়ে টিউলিপ সিদ্দিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে তার ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, তিনি কেবল একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তার বোনের ফ্ল্যাটে বসবাস করেছিলেন।

সংবাদটি আপনার সোস্যাল নেটওয়ার্কে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ