সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরাফাতুল রাকিব তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
১৮ সেপ্টেম্বর জর্জের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন অপর একটি আদালত। এরপর ২১ সেপ্টেম্বর তাকে ফের দুই দিনের রিমান্ডে পাঠানো হয়। সেই রিমান্ড শেষে আজ তাকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার উপ-পরিদর্শক আলতাফ হোসেন। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
১৭ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে রাজধানীর লালমাটিয়া থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ।
মামলা সূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ১৯ জুলাই দুপুর একটার দিকে মোহাম্মদপুর থানাধীন নূরজাহান রোডে প্রাইমারি স্কুলের সামনে গুলিবিদ্ধ হন রনি। তাকে উদ্ধার করে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এ ঘটনায় নিহতের মা মোহাম্মদপুর থানায় এই মামলা দায়ের করেন।