অনলাইন ডেস্ক : আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল মঙ্গলবার আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বললেন, সাইবার সিকিউরিটি আইনের অধীনে সারা দেশে যত মামলা রয়েছে সব প্রত্যাহার করা হবে। আগামী ৭ দিনের মধ্যে এসব মামলা প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেয়া হবে। একইসঙ্গে সাইবার সিকিউরিটি আইন সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এ নিয়ে কাজ করছে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, দেশের ২৫টি জেলায় আড়াই হাজার রাজনৈতিক হয়রানিমূলক বা গায়েবি মামলা চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব মামলায় লাখ লাখ মানুষ আসামি। আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে এসব মামলা প্রত্যাহার করা হবে।
আসিফ নজরুল বলেন, গায়েবি মামলা চিহ্নিত করতে আমরা চারটি ভাগে ভাগ করেছি। মামলাগুলো পুলিশ করেছি কিনা সেটা আমলে নেয়া হয়েছে। দ্বিতীয়ত, এসব মামলার বেশিরভাগের প্রবণতা ছিল- বিস্ফোরক আইনে মামলা, অস্ত্র আইনে মামলা, পুলিশের ওপর হামলার মামলা। তৃতীয় প্রবণতা হলো- এসব মামলায় অনেক আসামি থাকে অর্থাৎ অজ্ঞাতনামা আসামি থাকে। সবশেষ যে প্রবণতাকে আমলে নেয়া হয়েছে, বিরোধী দলীদের কোনো বড় সমাবেশের আগে-পরে এবং গত তিন ভুয়া নির্বাচনের আগে-পরে করা মামলা। এসব প্রবণতাকে আমলে নিয়ে আমরা ২৫০০ মামলা চিহ্নিত করেছি। আশা করছি ফেব্রুয়ারির মধ্যে এসব মামলা প্রত্যাহার হয়ে যাবে।
ড. আসিফ নজরুল আরও যোগ করে বলেন, এখন থেকে বিচারক নিয়োগ হবে দক্ষতার ভিত্তিতে এবং দল নিরপেক্ষতার ভিত্তিতে। বিচারক নিয়োগের জন্য সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ-২০২৫ গেজেট নোটিফিকেশন হয়েছে। অে: আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল মঙ্গলবার আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বললেন, সাইবার সিকিউরিটি আইনের অধীনে সারা দেশে যত মামলা রয়েছে সব প্রত্যাহার করা হবে। আগামী ৭ দিনের মধ্যে এসব মামলা প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেয়া হবে। একইসঙ্গে সাইবার সিকিউরিটি আইন সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এ নিয়ে কাজ করছে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, দেশের ২৫টি জেলায় আড়াই হাজার রাজনৈতিক হয়রানিমূলক বা গায়েবি মামলা চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব মামলায় লাখ লাখ মানুষ আসামি। আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে এসব মামলা প্রত্যাহার করা হবে।
আসিফ নজরুল বলেন, গায়েবি মামলা চিহ্নিত করতে আমরা চারটি ভাগে ভাগ করেছি। মামলাগুলো পুলিশ করেছি কিনা সেটা আমলে নেয়া হয়েছে। দ্বিতীয়ত, এসব মামলার বেশিরভাগের প্রবণতা ছিল- বিস্ফোরক আইনে মামলা, অস্ত্র আইনে মামলা, পুলিশের ওপর হামলার মামলা। তৃতীয় প্রবণতা হলো- এসব মামলায় অনেক আসামি থাকে অর্থাৎ অজ্ঞাতনামা আসামি থাকে। সবশেষ যে প্রবণতাকে আমলে নেয়া হয়েছে, বিরোধী দলীদের কোনো বড় সমাবেশের আগে-পরে এবং গত তিন ভুয়া নির্বাচনের আগে-পরে করা মামলা। এসব প্রবণতাকে আমলে নিয়ে আমরা ২৫০০ মামলা চিহ্নিত করেছি। আশা করছি ফেব্রুয়ারির মধ্যে এসব মামলা প্রত্যাহার হয়ে যাবে।
ড. আসিফ নজরুল আরও যোগ করে বলেন, এখন থেকে বিচারক নিয়োগ হবে দক্ষতার ভিত্তিতে এবং দল নিরপেক্ষতার ভিত্তিতে। বিচারক নিয়োগের জন্য সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ-২০২৫ গেজেট নোটিফিকেশন হয়েছে।