মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৪৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
পাথর বোঝাই ট্রাক উল্টে সাঘাটা গাইবান্ধা রোডে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ফরিদপুরের ধর্ষণ মামলার আসামী মুন্না (১৯) র‌্যাব-১০ কর্তৃক গ্রেফতার। মায়ের সাথে অভিমান করে ১২ বছরের শিশু কন্যার মৃত্যু  চীনের হাসপাতালটি গাইবান্ধায় প্রতিষ্ঠার দাবিতে এক কিলোমিটারব্যাপী মানববন্ধন তৃতীয় দফায় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক সাঘাটা সমাজসেবা কর্মকর্তার অনিনয়ম-দুর্নীতির শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন গণস্বাক্ষর স্বারক লিপি প্রদান খ্রিষ্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে আমদানি মূল্য পরিশোধের নির্দেশনা ভুয়া অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলো ফেসবুক বজ্রপাত ও বৃষ্টির সময় যে দোয়াটি পড়া উত্তম
জরুরী বিজ্ঞপ্তি
দৈনিক বর্তমান দেশ সংবাদ এ সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ৭৮/৪/ সি তৃতীয় তলা, কাজলা ব্রীজ-উত্তর যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। ফোন ০২-২২৩৩৪২১৪১,  মুঠোফোন :  ০১৮১৭-৫৩০৯৫২।

কোকোর ১০তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে আশুলিয়ায় দোয়া ও মিলাদ

  • আপডেট এর সময় : শনিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৬৫ বার পঠিত হয়েছে

আব্দুল্লাহ আল মনির : শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর ১০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আশুলিয়ায় দোয়া ও মিলাদ করেছেন থানা ছাত্রদল নেতৃবৃন্দ।

শুক্রবার (২৪ শে জানুয়ারি ২০২৫)  বিকালে আশুলিয়ার বগাবাড়ি  মারকাজুত তাজবিদ ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসা কিন্ডারগার্টেনের হল রুমে এই দোয়া ও মিলাদের আয়োজন করা হয়। এসময় আরাফাত রহমান কোকোর আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিশেষ দোয়া ও মুনাজাত করা হয়।

ঢাকা জেলা উত্তর ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম-আহবায়ক ইসমাইল হাবিবের উপস্থিতিতে এই দোয়া মিলাদের আয়োজন করেন আশুলিয়া থানা ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ। এসময় উপস্থিত ছিলেন, আশুলিয়া থানা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম-আহবায়ক এসআই আলামিন, আশুলিয়া ছাত্রনেতা  শাহীন আকন্দ, মারুফ ও নিলয় সহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা। দোয়া ও মিলাদের মুনাজাত পরিচালনা করেন, বগাবাড়ি কেন্দ্রীয় মসজিদের মুয়াজ্জিন হাফেজ মোঃ আমিনুল ইসলাম

প্রসঙ্গত: আরাফাত রহমান কোকোর জন্ম ১৯৬৯ সালে ঢাকায়। তিনি ঢাকার বিএফ শাহীন কলেজে লেখাপড়া করেন। ১৯৬৯ সালে জিয়াউর রহমান সপরিবারে ঢাকায় চলে এলে কিছুদিন জয়দেবপুরে থাকার পর বাবার চাকরির সুবাদে চট্টগ্রামের ষোলশহর এলাকায় বাস করেন। ২০০৩ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ছিলেন কোকো। এছাড়া ওল্ড ডিওএইচএস ক্লাবের চেয়ারম্যান ছিলেন। ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থা জারির মাধ্যমে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় আসে। ওই বছরের ৩ সেপ্টেম্বর ভোরে সেনানিবাসের বাড়ি থেকে মা খালেদা জিয়ার সঙ্গে গ্রেফতার হন কোকো। ২০০৮ সালের ১৮ জুলাই চিকিৎসার জন্য সপরিবারে ব্যাংককে যান তিনি। চিকিৎসা শেষে মালয়েশিয়ায় চলে যান এবং সেখানেই সপরিবারে বসবাস করে আসছিলেন মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী শর্মিলা রহমান তাবাসুম, দুই মেয়ে জাফিয়া রহমান ও জাহিয়া রহমানকে রেখে যান। ২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে ইন্তেকাল করেন ক্রীড়া সংগঠক কোকো।

সংবাদটি আপনার সোস্যাল নেটওয়ার্কে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ